উচ্ছৃষ্ট নুনের মতো দুর্লভ হওয়ার দরখাস্থ করেছিলাম একদিন। পরে প্রকাণ্ড এক দেয়ালঘড়ির পাদদেশে হামাগুড়ি দিয়ে, কেঁদে-কেটে হড়হড় হাসির মৃৎপাত্র হয়ে গেছি। চাইলে একমুঠো বাতাসের বিনিময়ে আমাকে কোন নিশ্ছিদ্র ফেব্রুয়ারিতে বেচে দিতে পারো।
সেই বেচাকেনার বাজারে তিতকুটে মানুষদের গল্পগুলো খোদাই করতে গিয়েই তুমি কাপড়ে কুঁচি দিতে শিখেছিলে। শিখেছিলে কিভাবে শীতল পত্রিকা পড়ার অবসরে ছুড়ি চালানো যায় অন্ধ ফেরিঅলার তলপেটে।
কবিতার পাকুড়পাতা আর ছুড়ি-মারা পুঁইশাক চিবোতে চিবোতে অতঃপর সেই যে অন্ধ দাঁড়কাকগুলো বেহুঁশ হলো, আজিজের অন্ধকার মজমা ছেড়ে এখন তারা নড়েই না। উল্টো কেউ কেউ গান গায় নীল ট্রাউজার পড়ে। গান গায় আর গোলাপী গন্ধ দেখলে বমি করার অনুমতি চেয়ে হলুদ কাগজে দরখাস্থ করে। বিস্তারিত কিছুই বলার নেই কারণ ওরা সবাই মিলে রজনীগন্ধার চচ্চরি করছে আজ।
তারপর, অনেকদিন পর.. প্রায় একাশি দিন.. তিরিশ টাকা দিয়ে খাবার কিনতে গিয়ে একসাথে সত্তরজন দাঁড়কাক পুরোন ঢাকায় হাপিশ হয়ে গেলো।
Friday, March 27, 2009
Subscribe to:
Posts (Atom)